বহুরূপী গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

  বহুরূপী গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর


১। বহুরূপী গল্পের উৎস লেখ ?

উঃ- বহুরূপী গল্পটির উৎস হল সুবোধ ঘোষের গল্প সমগ্র তৃতীয় খন্ড।


২। সন্ন্যাসী জগদীশ বাবুর বাড়িতে কতদিন ছিলেন ?

উঃ- সন্ন্যাসী জগদীশ বাবুর বাড়িতে সাতদিন ছিলেন।


৩। সন্ন্যাসী কোথায় থাকতেন ?

উঃ- সন্ন্যাসী হিমালয়ের গুহাতে থাকতেন।


৪। 'এছাড়া আর কিছুই খান না।' - কে , কিছুই খান না ?

উঃ- জগদীশ বাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসী বছরে একটি হরতকি ছাড়া আর কিছুই খান না।


৫। হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসীর বয়স কত ?

উঃ- হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসীর বয়স হাজার বছরেরও বেশি।


৬। 'আক্ষেপ করেন হরিদা।'- হরিদার আক্ষেপের কারণ কী? 

উঃ- জগদীশ বাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসী চলে যাওয়ায় হরিদা আক্ষেপ করেন।


৭। 'সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস ।'- দুর্লভ জিনিসটি কী ?

উঃ- দুর্লভ জিনিসটি হল সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো।


৮। জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো কিভাবে নিয়েছিলেন ?

উঃ- জগদীশবাবু একজোড়া কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরেছিলেন। সন্ন্যাসী সেই খড়মের দিকে যখন পা এগিয়ে দিলেন সেই সুযোগে জগদীশবাবু তার পায়ের ধুলো নিয়েছিলেন।


৯। জগদীশবাবু সন্ন্যাসীকে কত টাকা দিয়েছিলেন ?

উঃ- জগদীশবাবুর সন্ন্যাসীকে ১০১ টাকা দিয়েছিলেন।


১০। 'সন্ন্যাসী হাসলেন আর চলে গেলেন'- সন্ন্যাসী হাসলেন কেন ?

উঃ- জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর ঝোলার ভেতর ১০১ টাকা ফেলে দিলেন। সেই টাকা দেখে সন্ন্যাসী হাসলেন।


১১। 'গল্প শুনে গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা।'- কোন গল্প শুনে হরিদা গম্ভীর হয়ে গেলেন ?

উঃ- হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসীকে সোনার বোল লাগানোর খড়ম ও তার ঝোলার ভেতর ১০১ টাকা দেওয়ার গল্প শুনে গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা।


১২। হরিদার বাড়িতে কতজন আড্ডা দেয় ?

উঃ- ৪ জন।


১৩। হরিদা কোথায় বাস করেন ?

উঃ- হরিদা শহরের সবচেয়ে সরু গলির ভেতরে একটি ছোট্ট ঘরে বাস করেন।


১৪। আড্ডার সময় চায়ের উপকরণ জোগাড় করে কারা ?

উঃ- হরিদার বন্ধুরা ।


১৫। ইচ্ছে করলে হরিদা কোন কোন কাজ পেতে পারেন ?

উঃ- ইচ্ছে করলে হরিদা কোনো অফিসের কাজ বা কোনো দোকানে বিক্রিওয়ালার কাজ পেতে পারেন।


১৬। হরিদ্বার জীবনের পেশা কি ?

উঃ- বহুরূপী ।


১৭। "কিন্তু ওই ধরনের কাজ পছন্দ নয়"- কোন ধরনের কাজ পছন্দ নয় ?

উঃ- ঘড়ির কাঁটায় সময় ধরে কোনো অফিসের কাজ বা কোনো দোকানের বিক্রিওয়ালার কাজ।


১৮। হরিদার ভাতের হাঁড়ির দাবিতে কিভাবে ?

উঃ- সপ্তাহের একদিন বহুরূপী সেজে হরিদা যেটুকু রোজগার করেন তাতেই তার ভাতের হাঁড়ির দাবি মেটে।


১৯। কোথায় ,কখন একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল ?

উঃ- চকের বাসস্ট্যান্ডে দুপুরবেলা একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল।


২০। হরিদা কিরকম পাগল সেজেছিল ?

উঃ- হরিদা একটা উন্মাদ পাগল সেজেছিল।


২১। চকের বাসস্ট্যান্ডে আতঙ্কের হল্লার কারণ কি ?

উঃ- চকের বাসস্ট্যান্ডে দুপুরবেলা একটা উন্মাদ পাগল, তার মুখ থেকে লালা ঝরছে, চোখ দুটি কটকটে লাল, কোমরের একটা ছেঁড়া কম্বল জড়ানো, গলার ভাঙ্গা টিনের কৌটোর মালা পরা অবস্থায়, একটি ছোট ইট নিয়ে বাস যাত্রীদের ভয় দেখাচ্ছিল। তাই বাসযাত্রীরা আতঙ্কে হল্লা করছিল।


২২। বাসের ড্রাইভারের নাম কি ?

উঃ- কাশীনাথ।


২৩। হরিদা কখন বাইজি সেজেছিল ?

উঃ- বাজারে সন্ধ্যার আলো যখন সবেমাত্র জ্বলে উঠেছিল তখন হরিদা বাইজি সেজেছিল।


  বহুরূপী গল্পের বাকি প্রশ্ন গুলির উত্তর জানতে ক্লিক করো এখানে







Post a Comment

0 Comments